জরুরী মাসআলা -মাসায়েল প্রশ্ন ও উত্তর দ্বিতীয় পর্ব
জরুরী মাসআলা -মাসায়েল প্রশ্ন ও উত্তর দ্বিতীয় পর্ব
প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃ কিভাবে এক রাকাত নামাজ পড়লে 140 রাকাত নামাজের সওয়া পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ মেছওয়াক করিয়া ও পাগড়ী মাথায় দিয়া নামাজ পড়িলে।
প্রশ্নঃ কোন কাজ করিলে 100 শহীদের সমান সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একটি সুন্নত জিন্দা করিলে।
প্রশ্নঃ কোন জিনিস ছাড়া বেহেশতে প্রবেশ করিতে পারিবে না?
উত্তরঃ বেহেশতের চাবি বা নামাজ।
প্রশ্ন কোন কাজ করিলে কবরে ভীষন আজাব হয়?
উত্তরঃ প্রস্রাব ও পায়খানার পর ঢিলা কুলব নাতা ব্যবহার না করিলে।
প্রশ্নঃ কোন ছেলে তার পিতাকে জোর করিয়া দোজখে নিয়া যাবে?
উত্তরঃ যে পিতা তার সন্তানকে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা দেয় নাই।
প্রশ্নঃ কোন কোন জিনিস হেফাজত করিলে হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেহেস্তের গ্যারান্টি দিয়াছেন?
উত্তরঃ যবান ও নফস হেফাজাত করিলে।
প্রশ্নঃ কোন কালেমা ছাড়া বেহেস্তে প্রবেশ করিতে পারিবে না?
উত্তরঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
প্রশ্নঃ নামাজে কোন সূরাটি না পড়িলে নামাজ হয় না?
উত্তরঃ প্রত্যেক রাকাত নামাজে সুরা ফাতেহা না পড়িলে।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি কখনও বেহেস্তে প্রবেশ করিতে পারিবে না?
উত্তরঃ যে ব্যাক্তি কালীমা কে অস্বীকার
করিয়াছে।
প্রশ্নঃ কোন মাসে একটি ফরজ আদায় করিলে অন্য মাসের সত্তরটি ফরয আদায় করার সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ রমজান মাসে।
প্রশ্নঃ কোন রাত্রিতে ইবাদত করিলে এক হাজার রাত্রি ইবাদতের সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ শবেকদরের রাত্রি।
প্রশ্নঃ কোন দিনের প্রতি কদমে এক হাজার নেকী পাওয়া যায়?
উত্তরঃ ঈদুল আযহার নামায পড়ে আসার সময়।
প্রশ্নঃ কোন নারী বেহেস্তে প্রবেশ করিবে না?
উত্তরঃ যে নারী স্বামীর হুকুম অমান্য করিয়াছে।
প্রশ্নঃ কোন কাজ করিলে নারী হজ্বের চেয়ে বেশি সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ স্বামীর হক পুরাপুরি আদায় করিলে।
প্রশ্নঃ কোন স্ত্রী লোকের দোয়া আল্লাহ তাড়াতাড়ি কবুল করেন?
উত্তরঃ সতী স্ত্রী লোকের দোয়া।
প্রশ্নঃ কোন কবর জিন্দা এবং কবরের লাশ ও জিন্দা?
উত্তরঃ মাতৃগর্ভ।
প্রশ্নঃ কোন দোয়াটি পড়িয়া রুজিতে বাহির হইলে রুজি রোজগার বৃদ্ধি পায়?
উত্তরঃ আয়াতুল কুরসী।
প্রশ্নঃ কোন সূরাটি প্রত্যেকদিন সকালে পড়িলে মানুষ ধনী হইয়া থাকে?
উত্তরঃ সূরা ইয়াসিন।
প্রশ্নঃ কোন দিন একজন মোমেনকে ইফতার করাইলে সমস্ত উম্মত কে ইফতার করানোর সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ আসুরার দিন।
প্রশ্নঃ কোন মাসে কোন দুরুদ পাঠ করিলে আল্লাহ পাক সমস্ত অভাব দূর করেন?
উত্তরঃ রবিউল আউয়াল মাসে, "আস-সালাতু আচ্ছালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ" এই দুরুদ 7741 বার পাঠ করিলে।
প্রশ্নঃ কোন মাসে একটি রোজা রাখিলে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না?
উত্তরঃ সাবান মাসের 15 তারিখে রোজা রাখিলে।
প্রশ্নঃ কোন মহিলার সুপারিশে 70 হাজার লোক বেহেস্তে যাবে?
উত্তরঃ হযরত রাবেয়া বসরী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ মানুষকে ধোকা দেওয়ার জন্য শয়তান সবচেয়ে বড় ফাঁদ কোনটি ফাতে?
উত্তমঃ নারী দ্বারা ফাঁদ পাতে।
প্রশ্নঃ কোন কাজ করিলে সইতার মানুষকে দোস্ত বলিয়া স্বীকার করে?
উত্তরঃ দাঁড়াইয়া পানি পান করলে।
প্রশ্নঃ আল্লাহ পাক কেয়ামতের দিন কাহার মাথায় নিজ হাতে রহমতের তাজ পরাইয়া দিবেন?
উত্তরঃ যে পিতা মাতা সন্তানকে কোরান শরীফ পড়া শিক্ষা দিয়াছেন এবং সন্তান সেই অনুসারে আমল করে সেই সমস্ত পিতামাতার মাথায়।
প্রশ্নঃ মুছুল্লি হইয়াও কোন ব্যক্তির কঠিন আজাব হবে?
উত্তরঃ মিসকিন ও এতিমের সঙ্গে যে খারাপ ব্যবহার করিয়াছে।
প্রশ্নঃ পরকালে কোন ব্যক্তির কানে গলিত সীসা ঢালিয়া দেওয়া হবে?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি আযান শুনিয়াও নামাজ পড়িতে যাই নাই।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি ওযুর পরও নাপাক থাকে?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি ফরজ গোসল করে না।
প্রশ্নঃ কোন চারটি প্রশ্নের উত্তর ছাড়া কেয়ামতের দিন এক চুলও নড়তে পারবে না?
উত্তরঃ (এক নাম্বার) সারা জীবন কোন কাজে ব্যয় করিয়াছ (দুই নাম্বার) যৌবন কাল কিভাবে কাটাইয়াছ (তিন নাম্বার) আয় ও ব্যায় কিভাবে করিয়াছ (চার নাম্বার) এলেম কতটুকু শিখিয়াছ এবং কতটুকু আমল করিয়াছ।
প্রশ্নঃ কোন আমলের সওয়াব আল্লাহ নিজ হাতে দিবেন?
উত্তরঃ রমজান মাসের ফরজ রোজার সওয়াব।
প্রশ্নঃ দোযখে কাহার জন্ম হইয়াছিল?
উত্তরঃ ইবলিশ শয়তানের।
প্রশ্নঃ কোন সাহাবী হাত দিয়ে আগুনকে পাহাড়ের গর্তে ঢুকাইয়া দিয়াছেন?
উত্তরঃ হযরত তামী বেদারী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না?
উত্তরঃ যার স্ত্রী বেপর্দায় চলে।
প্রশ্নঃ কোন নারী যুবতী হয়ে দুনিয়াতে দুনিয়াতে আসিয়াছেন? এবং কোন নারী পিতা মাতা ছাড়া দুনিয়াতে আসিয়াছেন?
উত্তরঃ মা হাওয়া।
প্রশ্নঃ কোন বাদশা চিঠি দিয়ে নদীর জোয়ার আনতেন?
উত্তরঃ হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)।
প্রশ্নঃ হালাল কাজের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট কাজ কি কি?
উত্তরঃ স্ত্রী তালাক দেওয়া ও ভিক্ষা করা।
প্রশ্নঃ বেহেস্তের রাস্তা কিসের উপর দিয়ে?
উত্তরঃ দোযখের উপর দিয়ে।
প্রশ্নঃ কোন তিনটে লোক বেহেস্তে যাবে না?
উত্তরঃ জুলুমকারী, জুলমে সাহায্যকারী ও জুলুম সহ্যকারী।
প্রশ্নঃ কোন দিকে ইচ্ছাকৃত ভাবে তাকাইলে 70 হাজার বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলিবে?
উত্তরঃ ভেগানা স্ত্রীলোকের দিকে।
প্রশ্নঃ সবচেয়ে নিকৃষ্ট চোর কে?
উত্তরঃ নামাজের মধ্যে যে চুরি করে।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তির তওবা আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না?
উত্তরঃ গীবত কারীর।
প্রশ্নঃ আল্লাহ তায়ালা বান্দার কোন পাপটি ক্ষমা করিবে না?
উত্তরঃ অহংকার জনিত পাপ।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তির সাথে খানা খাইলে 70 বছরের ইবাদত নষ্ট হইয়া যায়?
উত্তরঃ বে নামাজির সাথে।
প্রশ্নঃ কোন কারনে দুই লক্ষ অষ্টআশি হাজার বছর জাহান্নামে থাকিতে হবে?
উত্তরঃ বিনা ওজরে এক ওয়াক্ত নামাজ কাজা করিলে।
প্রশ্নঃ কোন নারী মা আছিয়ার সঙ্গে জান্নাতে যাবে?
উত্তরঃ যে নারী স্বামীকে দ্বীনের ওপর চলার তাগিদ দেয়।
প্রশ্নঃ কোন রমণীর গলায় রশি লাগাইয়া কেয়ামতের দিন যুলাইবে?
উত্তরঃ যে স্বামীর হুকুম ছাড়া অন্যের সন্তানকে দুধ খাওয়ায়।
প্রশ্নঃ কোন কাজ করিলে কুকুরের সহিত মিশিয়া যায় ?
উত্তরঃ নামায ত্যাগ করিলে।
প্রশ্নঃ কোন গুনাহ আল্লাহ মাফ করিবেন না?
উত্তরঃ শেরেক করিলে।
প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোথায় একটি বেহেস্তে বাগান আছে?
উত্তরঃ মদিনা শরীফে মসজিদে নববীর কাছে কওমি শরীফে।
প্রশ্ন কেয়ামতে কোন ব্যক্তির মুখে মাংস থাকিবে না?
উত্তরঃ পবিত্র কোরআন শিকিা উহা দ্বারা পয়সা উপার্জন করিলে।
প্রশ্নঃ কে নিজের যান নিজেই কবজ করিবে?
উত্তরঃ হযরত আজরাইল আলাইহিস সালাম।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তিকে বেহেস্ত ও কোন ব্যক্তিকে দোযখ দেখানো হয়?
উত্তরঃ মৃত্যুকালে মুমিন বান্দাকে বেহেস্ত এবং বেইমান বান্দাকে দোযখ দেখানো হয়।
প্রশ্নঃ পবিত্র কোরআন শরীফে আগুন দিতে গিয়ে কোন খ্রিস্টানের দুটি হাত পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল?
উত্তরঃ উইলবার স্কোর্স নামক নাইজিরিয়া অধিবাসী খ্রিস্টান পুরোহিতের।
প্রশ্নঃ মৃত্যুর একশত বৎসর পর আল্লাহ পাক কাহাকে জীবিত করিয়া ছিলেন?
উত্তরঃ হযরত উযায়ের (সাঃ) কে।
প্রশ্নঃ আল্লাহ পাক কাহাকে 41 বার সালাম দিয়া একবার ও সালামের জবাব পান নাই?
উত্তরঃ হযরত জুন্নাত পাগল কে । (হযরত মুসা আলাই সালাম এর আমলে)।
প্রশ্নঃ কোন নবীর চোখের পানিতে মাটি ভিজিয়া বৃক্ষ জন্মিয়াছিল?
উত্তরঃ হযরত আদম (আলাই সালাম) এর চোখের পানিতে।
প্রশ্নঃ কাফের অবস্থায় কোন লোক পবিত্র কোরআন শরীফ মুখস্ত করিয়াছিলেন?
উত্তরঃ ওমর বিন সালাম।
প্রশ্নঃ কোন মহিলা হযরত জিব্রাইল (আলাই সালাম )এর সহিত সরাসরি কথা বলিয়াছেন?
উত্তরঃ হযরত মরিয়ম সিদ্দিকা (আলাইহিস সালাম)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তির মৃত্যু যন্ত্রণা নাই?
উত্তরঃ ধর্ম যুদ্ধে শহীদ ব্যক্তি।
প্রশ্নঃ কোন সন্তানের জন্য পিতা মাতা দুযখী হইবে?
উত্তরঃ চরিত্রহীন কুসন্তানের জন্য পিতা মাতা দোযখী হইবে।
প্রশ্নঃ কোন দিনে একটি রোজা 100 বৎসরের জেহাদের সমান?
উত্তরঃ জিল হজ্বের একলা তারিখের রোজা।
প্রশ্নঃ কোন ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে চেহারার উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যায়?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ ছেড়ে দিবে তার চেহারার উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যাবে।
প্রশ্নঃ কোন ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে রুজির বরকত কমিয়া যায়?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি যোহরের নামাজ ছেড়ে দিবে তার রুজির বরকত কমে যাবে।
প্রশ্নঃ কোন ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে শরীরের শক্তি কমে যায়?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি আছরের নামাজ ছেড়ে দিবে তার শরীরের শক্তি কমে যাবে।
প্রশ্নঃ কোন ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে সন্তান কোন উপকারে আসে না?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ ছেড়ে দিবে সন্তানাদি তার কোন উপকারে আসবে না।
প্রশ্নঃ কোন ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে গুমে আরাম পাওয়া যায় না?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি এশার নামাজ ছেড়ে দিবে তার নিদ্রার পরিতৃপ্তি নষ্ট হয়ে যাবে।
প্রশ্নঃ কোন নবীর আমলে আপন ভাই বোনের মধ্যে বিবাহ জায়েজ ছিল এবং কেন?
উত্তরঃ হযরত আদম (আলাই সালাম) এর সন্তানদের মধ্যে আপন ভাই বোনের বিবাহ জায়েজ ছিল। কারণ তখন পৃথিবীতে অন্য কোনো নারী- পুরুষ ছিলনা।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি মৃত্যুর পর 22 বছর দাঁড়াইয়া ছিলেন?
উত্তরঃ হযরত সোলাইমান (আলাইহিস সালাম) নবী আল আকসা মসজিদ তৈরি করার সময়।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি প্রত্যেক দিন আল্লাহর সঙ্গে 101 বার সাওয়াল জওয়াব করিতেন?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আলাইহিস সালাম।)
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি মৃত মানুষকে জীবিত করিতে পারিবেন?
উত্তরঃ হযরত ঈসা রুহুল্লাহ আলাইহিস সালাম।
প্রশ্নঃ কোন মহামানব আঙ্গুলের ইশারায় চাঁদকে দুই টুকরা করিয়াছেন?
উত্তরঃ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি লাঠির আঘাতে নীল দরিয়া শুকাইয়া গিয়াছিল?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আলাইহিস সালাম) এর লাঠির আঘাতে।
প্রশ্নঃ কোন মহিলার গায়ের চামড়া তুলে লবণ দেওয়ার পরও আল্লাহকে ভুলেন নাই?
উত্তরঃ ফেরাউনের স্ত্রী হযরত আসিয়া (আলাইহিস সালাম)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি পাথর দিয়ে নিজের সব দাঁত নিজেই ভেঙ্গে ফেলেছিলেন?
উত্তরঃ হযরত ওয়ায়েজ করুনী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি হযরত আযরাইল (আলাইহিস সালাম) কে একটি থাপ্পড় মেরেছিলেন?
উত্তরঃ পাগল হযরত ওয়ায়েজ করুনী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি মায়ের গর্ভে থাকিয়া 18 পারা কোরআন শরীফ মুখস্ত করিয়াছিলেন?
উত্তরঃ হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি এক পায়ে দাঁড়াইয়া কোরআন শরীফ খতম করিতে পারিতেন?
উত্তরঃ হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি বাতাসের জায়নামাজ বিছাইয়া নামায পরিতেন?
উত্তরঃ হযরত রাবেয়া বসরী (রাঃ)
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি নিদ্রাকালে সাপে বাতাস করিত?
উত্তরঃ হযরত মালেক বিন দিনার (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন মহিলার ঘর আল্লাহর নূরে আলোকিত হইত?
উত্তরঃ হযরত রাবেয়া বসরী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি পানির উপর জায়নামাজ বিছাইয়া নামাজ পরিতেন?
উত্তরঃ হযরত হাসান বসরী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি কবরে নামাজ পড়ার অনুমতি পাইয়াছেন?
উত্তরঃ হযরত সাবেদ বুনানী (রাঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি 40 বছর মসজিদে বিছানায় পিঠ দেন নাই।
উত্তরঃ হযরত বায়েজীদ বোস্তামী (রহঃ)।
প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি সারা জীবন রোযা রাখিয়াছেন?
উত্তরঃ হযরত নূহ (আলাইহিস সালাম) নবী।
প্রশ্নঃ হাতে দিলেন গাছের ডাল হইয়া গেল তরবারি কে কাহাকে দিয়াছিল?
উত্তরঃ ওহুদের যুদ্ধে সাহাবীদের তরবারি ভাঙ্গিয়া গেলে হুজুরে পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একটি করিয়া গাছের ডাল ভাঙ্গিয়া দিয়াছিলেন।
প্রশ্নঃ মৃত্যুকালে কোন ব্যক্তির মুখে কালিমা আসে না?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি পিতা মাতাকে কষ্ট দিয়াছে।
প্রশ্নঃ পুরুষের দায়েমী ফরজ কয়টি?
উত্তরঃ তিনটি যথাঃ এক নাম্বার সর্বদা ঈমান আমলে জুড়িয়া থাকা। দুই নাম্বার নাভির উপরে থেকে হাটুর নিচে পর্যন্ত কাপড় ঢাকিয়া রাখা। তিন নাম্বার নিজের পরিবারকে পর্দায় রাখা।
প্রশ্নঃ পুরুষের দায়েমী সুন্নত কয়টি?
উত্তরঃ দশ টি যথাঃ
এক নাম্বার মাথায় টুপি রাখা।
দুই নাম্বার মাথার চুল তিন নিয়মের এক নিয়মে রাখা। যথাঃ (ক) নাম্বার মাথা মুন্ডন করা। (খ) নাম্বার সমস্ত মাথার চুল এক নিয়মে কাটা। (গ) নাম্বার বাবরী কেটে রাখা কানের লতি পর্যন্ত।
তিন নাম্বার মোচ ঠোঁটের সাথে মিশিয়ে কাটা।
চার নাম্বার মেসওয়াক করা।
পাঁচ নাম্বার দাঁড়ি লম্বা রাখা।
ছয় নাম্বার সুন্নত তরিকায় লম্বা জামা পরিধান করা।
সাত নম্বর হাত পায়ের নখ কাটা।
আট নাম্বার নাভির নিচে ও বগলের চল্লিশ দিনের আগে পরিষ্কার করা ।
নয় নাম্বার ঢিলা ব্যবহার করা।
দশ নাম্বার কুলুখ ব্যবহার করা।
প্রশ্নঃ নারীর দায়েমী ফরজ কয়টি?
উত্তরঃ পাঁচটি যথাঃ
এক নাম্বার সর্বদা ঈমানের সহিত থাকা।
দুই নাম্বার পর্দায় থাকা।
তিন নাম্বার সর্বাঙ্গ ঢাকিয়া রাখা।
চার নাম্বার স্বামীর কথা মানিয়ে চলা পাঁচ নাম্বার ছোট শব্দে কথা বলা।
প্রশ্নঃ মেয়েদের দায়েমী সুন্নত কয়টি ?
উত্তরঃ সাত টি যথাঃ
এক নাম্বার মাথার চুল লম্বা রাখা।
দুই নাম্বার চুল সুন্দর রাখা।
তিন নাম্বার মেসওয়াক করা।
চার নাম্বার হাত পায়ের নখ কাটা ।
পাঁচ নাম্বার নাভির নিচে ও বগলের লোম পরিষ্কার করা।
ছয় নাম্বার ঢিলা ব্যবহার করা।
সাত নাম্বার হায়েজ নেফাসে পট্রি ব্যবহার করা।
