গোসলের ফরয ও বিবরণ

গোসলের ফরয ও বিবর

গোসলে ৩ ফরয

১) কুলি করা।

২) নাকে পানি দেওয়া।

৩) সমস্ত শরীর ধৌত করা
 stop     stop
stop stop
stop stop
sssssssssssssssssssssssssssss ssssssssssssssss
sssssssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssssss sssssssssssssssss
ssssssssssssssssss sssssssssssssssss
sssssssssssssssss ssssssssssssssss
ssssssssssssssss ssssssssssssssss
sssssssssssssss ssssssssssssssss
ssssssssssssss ssssssssssssssss
sssssssssssss ssssssssssssssss
ssssssssssss ssssssssssssssss
sssssssssss ssssssssssssssss
ssssssssss ssssssssssssssss
sssssssss ssssssssssssssss
ssssssss ssssssssssssssss
sssssss ssssssssssssssss
ssssss ssssssssssssssss
sssss ssssssssssssssss
ssss ssssssssssssssss
sss ssssssssssssssss
ss ssssssssssssssss
s ssssssssssssssss



গোসলের বিবরণ

গোসলের ফরজ তিনটি।
কুলি করা। নাকে পানি দেয়া। সারা শরীরে একবার পানি প্রবাহিত করা।
গোসলের সুন্নাত পদ্ধতি হলো, প্রথমে হাত ধৌত করবে। শরীরে নাপাকী থাকলে তা ধুয়ে ফেলবে।
তারপর ওযু করবে।
অতঃপর সারা শরীরে তিনবার পানি প্রবাহিত করবে। সঙ্গম হলেই উভয়ের ওপর গোসল ফরয হয়ে যায়।
চাই বীর্যপাত হোক আর নাই হোক।
কেউ ঘুম থেকে ওঠে শরীর কিংবা কাপড়ে বীর্য দেখতে পেল-তার ওপর গোসল ফরয।
স্বপ্নদোষের কথা মনে থাক বা নাই থাক।
স্বপ্নদোষের কথা মনে আছে, কিন্তু শরীর কিংবা কাপড়ে কোথাও কোন  চিহ্ন নেই।
তাহলে গোসল ওয়াজিব নয়।
স্ত্রীর কাছে বসে স্ত্রীকে স্পর্শ করেছে, চুমু খেয়েছে এবং উত্তেজনাসহ তরল পানির মত বেরিয়ে এসেছে।
এটাকে 'মযী' বলা হয়।
এটা বের হওয়ার কারণে গোসল ওয়াজিব হয় না।
কিন্তু স্পর্শ করার ফলে যদি চরম উত্তেজনাসহ পানি বেরিয়ে আসে এবং স্বাদ অনুভূত হয় তাহলে গোসল ওয়াজিব হবে।
উলামায়ে কেরাম বলেছেনঃ যদি কোন ব্যত্তি ঘুম থেকে ওঠে গুপ্তাঙ্গের উপর মযীর তারল্য দেখতে পায় তাহলে যেন সতর্কতাস্বরুপ গোসল করে নেয়।

কোন মহিলা যখন হায়েয অথবা নেফাস থেকে পাক-পবিত্র হয় তখন তার ওপর গোসল ওয়াজিব হয়।
হায়েযের সর্বনিম্ন সময়সীমা হলো তিনদিন আর সর্বোচ্চ মেয়াদ হলো দশদিন।
এই সময়ের ভেতরে যে কোন রঙের রক্ত বের হোক না কেন সেটা হায়েয-ই।
তারপর যখন সাদা পানি আসবে বুঝতে হবে হায়েয শেষ।
তখন গোসল করে নামায পড়ে নিবে।

সন্তান প্রসবের পর যতক্ষণ পর্যন্ত রক্ত বন্ধ না হবে নামায পড়বে না।
রক্ত শুকিয়ে যাবার পর নামায পড়বে।
কিন্তু রক্ত প্রবাহ যদি চল্লিশ দিন পার করে ফেলে তাহলে গোসল করে নামায পড়ে নিবে।
হায়েয ও নেফাস অবস্থায় নামাযও পড়বে না, রোযাও রাখবে না।
রক্ত শুকিয়ে যাবার পর নামাযের কাযা পড়তে হবে না।
তবে যতটি রোযা ছুটেছে কেবল ততটি রোযার কাযা করলেই হবে।

হায়েয ও নেফাস অবস্থায় স্ত্রী সাথে সঙ্গম করা হারাম, তবে 'ইসতিহাযা' অবস্থায় জায়েয আছে।
ওয়ু ছাড়া কুরআন শরীফ স্পর্শ করা নাজায়েয।
তবে মুখস্থ তিলাওয়াত করা জায়েয আছে।
অনুরুপভাবে যার ওপর গোসল ফরয কিংবা হায়েয ও নেফাসবতী নারীর জন্যে কুরআন স্পর্শ করা ও মুখস্থ তিলাওয়াত করা-উভয়টাই নাজায়েয এবং তাদের জন্যে মসজিদে প্রবেশ ও বাইতুল্লাহ শরীফের তাওয়াফ করাও নাজায়েয।

২টি মন্তব্য:

আসসালামু আলাইকুম স্যার কেমন আছেন?

RBFried থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.